Ad Code

আন্তর্জাতিক নক্শবন্দি উৎসব ২০২২

 আন্তর্জাতিক নক্শবন্দি উৎসব ২০২২

( দিন  রাত)

আয়োজনেঃ বিশ্ব সুফী কেন্দ্র

সহযোগিতায়ঃ বুখারার খোকিমাইয়াত এলাকা 

ঢাকা-তাসখন্দ-সমরখন্দ-বুখারাতাসখন্দঢাকা



সকল অংশগ্রহনকারীদেরকে তাসখন্দ বিমানবন্দর  গ্রহন করা হবে এবং তাদের পছন্দ করা হোটেলে পাঠানো হবে এবং উৎসব হোটেলে ১ম দিন দুপুর ১২:০০মি  নিয়ে  যাওয়া হবে। যদি ১ম দিন দুপুর ১২:০০মি এর আগে পৌঁছানতাহলে ১ম দিন দুপুর ১২:০০মি এর আগ পর্যন্ত খরচ অংশগ্রহনকারীকে বহন করতে হবে। 

১ম দিন        ঢাকা-তাসখন্দ

ঢাকা থেকে তাসখন্দে আগমন।১২:০০ ন্যাশনাল রেসটুরেন্টে দুপুরের খাবার।
দুপুরের খাবার এর পর তাসখন্দ শহর ভ্রমন। পুরোনো শহরের অংশবিশেষ ঘুরে দেখা যেমন খাস্তইমাম কমপ্লেক্স যেখানে বিশ্বখ্যাত খলিফা উসমান রাএর কোরআন শরীফ অটোম্যানরা সংরক্ষন করে রেখেছেন। খাস্তইমাম  বারাক খানের মাদ্রাসাতিল্লা শাইখ মসজিদসাধক আবু বকর কাফফাল শশী এর মাজার এবং ইমাম আল বুখারী ইসলামিক ইন্সটিটিউট ঘুরে দেখা।
 
কার্যক্রমঃ পরিদর্শনের সময় সকল ওয়াক্তের নামাজ জামাতের সাথে আদায় করা এবং দর্শনীয় স্থানসমূহ দেখার পর দি সেন্টার ফর ইসলামিক সিভিলাইজেশন  স্থানীয় ক্বারি এবং দর্শকদের মধ্যে একটি ছোট্ট কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতা।
 
স্থানীয় হোটেলে রাতের খাবার।
হোটেলে রাত্রিযাপন।   


২য় দিন        তাসখন্দ-সমরখন্দ

হোটেলে সকাল সকাল হাল্কা নাস্তা।
তাসখন্দ-সমরখন্দ হাই স্পীড ট্রেন “আফ্রোসিয়াব” TAS/SKD at 07:30/09:35  চড়ার জন্য ট্রেন ষ্টেশনের দিকে রওয়ানা।
ইমাম আল বুখারী  মেমোরিয়াল কমপ্লেক্স পরিদর্শন।ইসলামী বিশ্বে অত্যন্ত সম্মানিত বিজ্ঞানীমুহাদ্দিস ইমাম ইসমাইল আল বুখারী খারতাং গ্রামে ৮১০ খৃষ্টাব্দে বুখারায় জন্মগ্রহন করেন এবং ইন্তেকাল করেন ৮৭০ খৃষ্টাব্দে আর কবরস্থ হন একই জায়গায় (বর্তমান সমরখন্দ প্রদেশের চেলাক জেলায় যা সমরখন্দ থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে) সেই থেকে তাঁর মাজার শরীফ মুসলমানদের জন্য একটি দর্শনীয় পবিত্র স্থান হিসেবে গণ্য হয়ে আসছে।

স্থানীয় হোটেলে দুপুরের খাবার।

ইমাম মাতুরিদি কমপ্লেক্স পরিদর্শন -
ইমাম আল মাতুরিদি এর মাজার সমরখন্দের আরেকটি পবিত্র স্থান।
মহান ইমাম এবং বিখ্যাত দার্শনিক  ধর্ম তত্তবিদ ইসলামের বিশুদ্ধতার জন্য লড়ে গেছেন। তিনি চোকরদিজা কবরস্থানে সমাধীস্থ হন ৯৪৪ সালেযেখানে আরও অনেক বিখ্যাত ইসলামী বিজ্ঞ-চিন্তাবিদ্গন শায়ীত আছেন। এক সময় এখানে একটি সামরিক দুর্গ ছিলোতাই এর নামটি এমনচোকর মানে সৈনবাহিনী আর দিজা মানে দুর্গ।

 শাহী জিন্দা মাজার শরীফ পরিদর্শনঃ

শাহী জিন্দা (৯ম-১৪শ এবং ১৯শ শতাব্দি)- এই সমাধিস্থল উজবেকিস্তানের পবিত্রতম দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে একটি। বিশাল প্রবেশ ফটক এবং ৭০ মিটার দীর্ঘ সিঁড়িপথ আমাদেরকে নিয়ে যাবে প্রায় ২০ জনের সমাধীর সরু পথ বেয়ে। এখানে মধ্য এশিয়ার চকচকে সিরামিকের সুন্দরতম কাজগুলো দেখা যাবে।    
 
উলুগবেগ এর মান মন্দির পরিদর্শনঃ সমরখন্দের ঐতিহাসিক স্মৃতি স্তম্ভগুলির মধ্যে মান মন্দিরেরও স্থান রয়েছেউলুগবেগ ১৪২৮-১৪২৯ সালে চুপান্তা উঁচুভূমির পাদদেশে এক পাহাড়ের উপর এটি নির্মাণ করেন।
 
খাজা ওবায়দুল্লাহ আহরার এর ভ্যালী কমপ্লেক্স পরিদর্শনঃ খাজা ওবায়দুল্লাহ আহরার এর নাম উজবেকিস্তানের ইতিহাসের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এই বিশিষ্ঠ ব্যক্তিত্তএকজন নখশবন্দি সূফী সাধক হওয়ায় এই অঞ্চলের রাজনৈতিক জীবনযাত্রার উন্নয়নের উপর তাঁর যথেষ্ঠ প্রভাব ছিলো। তাঁকে শুধু সাধারন লোকেরাই সম্মান করতো তা নয়বরঞ্চ  সময়ের বহু শাসকদের তিনি আধ্যাত্মিক গুরু ছিলেন। মাওয়ারা উন্নাহারের অতিমাত্রায় আরোপিত কর তিনিই উচ্ছেদ করেন। এবং একবার তিনি সমরখন্দফারগানা এবং তাসখন্দ এর শাসকদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ প্রতিহত করে দেন।
 
মাগরিব এর নামাজ খাজা ওবায়দুল্লাহ আহরার এর ভ্যালী মসজিদে পড়া।

 রেগিস্তান স্কয়ার পরিদর্শনঃ

সমরখন্দ এর রেগিস্তান স্কয়ারের  জন্য পৃথিবী বিখ্যাত যা তিনটি চমৎকার মাদ্রাসা দ্বারা পরিবেষ্ঠিত। তৈমুরের সময় ছয়টি বাণিজ্যিক গমনপথ এই স্কয়ার এর মধ্য দিয়ে ছেদ করে। সবচেয়ে প্রাচীন উলুগবেগ মাদ্রাসার নীল রঙের টাইলসের সম্মুখভাগ ১৫শ শতাব্দীতে নির্মিত হয়। এর দুই শতাব্দী পর শের-দোর মাদ্রাসা একই রকম নীল রঙের টাইলসের সম্মুখভাগ দ্বারা নির্মিত হয়। ১৭শ শতাব্দীতে যখন তিল্লা-কারি মাদ্রাসার নির্মাণ শেষ হোলো তখন এই স্কয়ারটিকে বলা যায় সুসংহতভাবে সম্পন্ন হওয়া একটা কর্ম। সাম্প্রতিক কালে নির্মিত এর মধ্যে একটি মসজিদ রয়েছে যা কিনা শ্বাসরুদ্ধকর ১০০০মি২ সোনার তৈরি পাতা দিয়ে কারুকার্য খচিত। বর্তমানে রেগিস্তান স্কয়ারকে মধ্য এশিয়ার সবচেয়ে সুন্দর স্কয়ার হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

 রাতের খাবার হোটেলরেস্টুরেন্টে
হোটেলে রাত্রিযাপন।



 ৩য় দিন       সমরখন্দ-বুখারা

হোটেলে সকালের নাস্তা।
সমরখন্দ-বুখারা হাই স্পীড ট্রেন “আফ্রোসিয়াব” SKD/BHK at 09:40/11:20 (সমরখন্দ থেকে বুখারা ট্রেন চড়ার জন্য ট্রেন ষ্টেশনের দিকে রওয়ানা।
 
বুখারায় পৌঁছান।
এবার বুখারার সূফী সাধকগনের জন্য ভ্রমন শুরু।
গাজদাওয়ান জেলার উদ্দেশ্যে যাত্রা।
গাজদাওয়ানসাত বিশিষ্ঠ সাধকদের প্রথম জন আব্দুল খালেক গাজদাওয়ানি র. (১১০৩-১১৭৯এর  জন্মস্থান। তিনিই মাওয়ারা উন্নাহার এর স্বাধীন গুপ্ত বা রহস্যময় শিক্ষাকেন্দ্র খাজেগান (শিক্ষকদের পথএর উদ্ভাবক।  আব্দুল খালেক গাজদাওয়ানি রতাঁর আধ্যাত্মিক শিক্ষা দান করেন ইউসুফ আল হামাদানী রকেনিঃশব্দে গোপন জিকিরের প্রবর্তক এবং ৮টি নিয়মের প্রণয়নকারীআধ্যাত্মিক ও ধর্মীয় শিক্ষার মূল নীতিখাজেগান তরিকার অন্তর্নিহিত  ভিত্তির পথ প্রদর্শক।
 
উলুগবেগ মাদ্রাসা ঘুরে দেখা।
 
রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবার।
 
খাজা আরেফ রেওগারী এর মাজার জিয়ারত বা সূফী খাজা আরিফ মহি তবন-মধ্য এশিয়ার একজনবিখ্যাত সূফী। খাজা আরেফ রেওগারী ছিলেন খাজেগানদের একজন বিশিষ্ঠ যোগ্য অনুসারীআব্দুল খালেক গাজদাওয়ানি এর মুরিদযার চলে যাবার পর তিনই এর হাল ধরেন। তিনিই ছিলেন বুখারার সাত বিশিষ্ঠ সাধকদের দ্বিতীয় জন।
 
 খাজা মাহমুদ ফাগনবি এর মাজার জিয়ারতঃ খাজা মাহমুদ আনজির ফাগনবি ছিলেন তাঁর সময়কার একজন বিশিষ্ঠ সূফীমাওয়ারা উন্নাহারের আধ্যাত্মিক কর্তৃত্ব তাঁর হাতেই ন্যস্ত ছিলো। তিনিই প্রথম ব্যক্তিত্ত যিনি সাধারণ মানুষের মাঝে তখনকার প্রয়োজন মাফিক জিকির প্রবর্তন করেন। তাঁকে যখন এই উদ্ভাবন এর বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হোলতিনি উত্তর দিয়েছিলেনঃঘুমন্তকে জাগ্রত হতে দিন।  
 
হজরত খাজা আজিজানে আলী রামেতিনি এর মাজার জিয়ারতঃ  হজরত খাজা আজিজানে আলী রামেতিনি .-খাজেগানদের ধারার একজন বিখ্যাত  বিশিষ্ঠ সূফী সাধক,ততকালীন  সর্বশ্রেষ্ঠ প্রজ্ঞাউচ্চ আধ্যাত্মিক গুনের  কারামতের অধিকারী ছিলেন। তাঁর জনপ্রিয়তা  পবিত্রতার কারণে শায়েখগন তাঁকে “আজিজান” (সম্মানিত শায়েখনামে সম্বোধন করতেন। একটি বাক্যমালা প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম পর্যন্ত চলে আসছেমুখে মুখে এবং লিখিতভাবে যা হজরত খাজা আজিজানে আলী রামেতিনি এর থেকে পাওয়া। আর তা হোলঃ “দুইটি কাজের মাঝে সাবধান থাকো – যখন তুমি বলো আর যখন তুমি খাও।  
 
 
 
হজরত খাজা বাবা সাম্মাসি এর মাজার জিয়ারতঃ খাজা মোহাম্মদ বাবা সাম্মাসি . – বিখ্যাত সূফী
সাধকঐতিহ্যবাহী খাজেগানদের একজন অনুগত পূরুষছিলেন হজরত খাজা আজিজানে আলী রামেতিনি এর বিশিষ্ঠ অনুসারী। তিনি ছিলেন বুখারার সাত বিশিষ্ঠ সাধকদের পঞ্চম জন। হজরত খাজা মোহাম্মদ বাবা সাম্মাসি খাজেগানদের তাসাওফ এর কৌশলগত  ধারণা বিষয়ক উন্নতি সাধনে প্রভূত মূল্যবান অবদান রাখেন।পোই কল্যাণ কমপ্লেক্স পরিদর্শনঃ এটা বুখারার বিশিষ্ঠ দর্শনীয় স্থাপনাগুলির মধ্যে একটি। এর ভিতরে আছে ১৫শ শতকের কল্যান মিনারশতাব্দির পর শতাব্দি ধরে যা কাফেলার জন্য বাতিঘর ছিলো। এর পাশেই জুমা মসজিদ যা ১৫শ শতক থেকে আছে এবং মিরি আরব মাদ্রাসা (চলমান কুরান শিক্ষা কেন্দ্রবাইরে থেকে দেখতে হবে)   
 
কল্যান মসজিদে মাগরিবের নামাজ আদায়।
 
হোটেলে/রেস্টুরেন্টে রাতের খাবার।
 
নখশবন্দি কমপ্লেক্স এর কাছেই হোটেলে রাত্রিযাপন।



৪র্থ/৫ম দিন            হযরত আমির কুলাল র. ও হযরত বাহাউদ্দিন নখশবন্দি র.

হোটেলে সকালের নাস্তা।
 
হযরত আমির কুলাল রমাজার জিয়ারতঃ
হযরত আমির কুলাল (কুমারমাটির পাত্র যিনি তৈরি করেনএকজন আধ্যাত্মিক করত্রিত্ত সম্পন্ন  শায়েখছিলেন সূফী খাজেগান পরম্পরার ৬ষ্ঠতম উত্তরাধিকারী পুরুষ। 
হযরত খাজা বাহাউদ্দিন নখশবন্দ রএর মাজার জিয়ারতঃ
মধ্য এশিয়ার ১৬শ শতকের বৃহত্তম প্রতিনিধিত্তকারী সূফী সাধক ছিলেন। তাঁর নৈপুণ্যের কারণে তাঁকে নখশবন্দ” উপাধিতে ভূষিত করা হয় আর তাঁর সিলসিলাকে নখশবন্দি (যারা অন্তরে অন্তরে গোপনে আল্লাহর স্মরণ করে থাকেনামে অভিহিত করা হয়।
নখশবন্দি তরিকার নিয়মানুযায়ী সারাদিন অতিবাহিত করুন জিকিরসালাতমুরাকাবামোশাহেদার মধ্যে।
-ঐচ্ছিক সেহরি
- নখশবন্দি মসজিদে ৫ ওয়াক্ত সালাত আদায়।
জিকিরের মহফিলজিকিরে জাহের
-শায়েখগনের বক্তৃতা
-খতমে কুরআন
স্থানীয় বিশিষ্ঠ জনদের অঙ্কিত ইসলামিক ক্যালিগ্রাফি প্রদর্শনী
স্বাগত পানীয়ঃ উটের দুধ,তাজা রসজাতীয় মিষ্টান্ন ও জলখাবার;
 
দুপুরের ও রাতের খাবার নখশবন্দি কমপ্লেক্স এর নিকটবর্তী হোটেলে।
 
হোটেলে রাত্রিযাপন।


৬ষ্ঠ দিন     স্মরণ অনুষ্ঠান


৬৩৩ বছর পূর্বে (১৩৮৯পর্দা করা হযরত বাহাউদ্দিন মোহাম্মদ নখশবন্দ এর উপর বিশেষ স্মরণ সভা।
 
দর্শকদের জন্য বিশেষ স্মরণ অনুষ্ঠান এর আয়োজন নখশবন্দি কমপ্লেক্স এর পাশে (বিশেষভাবে নির্মিত উন্নতমানের সাউন্ড সিস্টেমসহ মঞ্চস্থানীয় গুনিজনঅধ্যাপকওলামা এবং অন্যান্য ট্রাভেল এজেন্ট ও ট্যুর অপারেটরদের উপস্থিতিতে।
বিশেষ দোয়া, কুরআন তিলাওয়াত এবং হযরত খাজা বাহাউদ্দিন নখশবন্দ রএর জীবন বৃত্তান্ত  একত্রিতভাবে বিশিষ্ঠ নেত্রীবৃন্দের বক্তৃতার মাধ্যমে।
বক্তৃতা
বিলিপত্র ও হস্তনির্মিত উপহার 

৭ম দিন   বুখারা-তাসখন্দ

হোটেলে সকালের নাস্তা।
বুখারা-তাসখন্দ হাই স্পীড ট্রেন আফ্রোসিয়াব” BHK/TAS (বুখারা থেকে তাসখন্দ ট্রেনএ চড়ার জন্য ট্রেন ষ্টেশনের দিকে রওয়ানা।
 
দুপুরের খাবার স্থানীয় হোটেলে।
 
প্রস্থান এর জন্য তাসখন্দ আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর এ স্থানান্তর।
 

পরিসেবার সমাপ্তি

পরিসেবাসহ ভ্রমন: 

১। মূল্যইউ এস ডলার ৬৯০.০০

সম্পূর্ণ থাকা,খাওয়াহোটেল,অভ্যন্তরীন ভ্রমণ১ম দিন দুপুর ১২ টা থেকে শুরু করে  ৭ম দিন দুপুর ১২ টা পর্যন্ত বিমান বন্দর তক পৌঁছানো সহ।

২। পেমেন্ট ডিপোজিট  ইউ এস ডলার ৫০.০০ -  ১৫ই জুন ২০২২ এর মধ্যে। এটা ব্যাঙ্ক চার্জ বাদে ফেরতযোগ্য হবে যদি আয়োজকরা বাতিল করে। আর অফেরতযোগ্য হবে যদি অংশগ্রহণকারী বাতিল করেন।

৩। বাকী অর্থ ৩০ জুন থেকে ৩০ই জুলাই ২০২২ এর মধ্যে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হবে। আমরা শুধুমাত্র কোভিড ও অন্যান্য অবস্থা বিবেচনা করেই বাকী অর্থ সংগ্রহ করবো।

৪। হোটেলে থাকার ব্যবস্থা ডাবল/টুইন শেয়ারিং ভিত্তিতে।

৫।  প্রতিদিন জনপ্রতি ১ টি ০.৫ লিটার মিনারেল পানি বিনা মূল্যে।

৬।  খাবার (সম্পূর্ণ বোর্ড)

 টি বাফেট (খাবার ভর্তি টেবিলসকালের নাস্তা আপনার হোটেলে
 টি দুপুরের খাবার
 টি রাতের খাবার
    জলখাবার  রস (জুস)।  

নোটিশঃ সকল পরিবেশিত খাদ্যসমূহ হালাল )

৭। ইংরেজীআরবীউর্দুমালেইন্দোনেশিয়ান ভাষায় ট্যুর গাইড সেবা।
৮। সকল দর্শনীয় স্থানসমূহ উপরোল্লিখিত হিসাবে।
৯। সকল স্থানান্তরসমূহ যথা বিমান বন্দর-হোটেল-বিমান বন্দরট্রেন স্টেশন-হোটেলট্রেন স্টেশন
১০।  ভ্রমণসূচী অনুযায়ী সকল স্থানান্তরসমূহ বিলাসবহুল এসি কোচে।
১১। বুলেট ট্রেন টিকেট তাসখন্দ-সমরখন্দ,  সমরখন্দ-বুখারাবুখারা-তাসখন্দ
১২। প্রতিরাতের ট্যুরিষ্ট ফি ট্যাক্স
১৩। প্রতি অতিথির জন্য হাতে বানানো বিশেষ স্যুভেনির।
১৪। কফি ব্রেকসহ বিনামূল্যে সম্মেলন কক্ষ
১৫। জাতীয় লোককাহিনী গৌষ্টীর সাথে আনুষ্ঠানিক সভা
১৬। সম্মানিত মুফতীগনের সাথে বৈঠক
১৭। স্মৃতিস্তম্ভে ছবি তোলার জন্য অর্থ প্রদান
১৮।  প্রতিদিন মেডিকেল মাস্কএন্টিসেপ্টিক স্প্রেএন্টিব্যাকটেরিয়াল ভেজা ওয়াইপ সরবরাহ।
১৯। মাস্টার ক্লাস সঞ্চালন
২০। ট্যুরিষ্ট তথ্য সম্বলিত ব্রোশিওর ও মানচিত্র
২১। প্রযোজ্য দেশের জন্য আমন্ত্রণ পত্র
২২। উজবেকিস্তান থেকে ফেরার আগের কোভিড টেস্ট
২৩।  বিশ্ব সূফী কেন্দ্র (World Sufi Centre-WSC) আন্তর্জাতিক মার্কেটিং এর জন্য একজন এজেন্ট নিয়োগ করবে
২৪। সকল প্রযোজ্য কর


 ট্যুরে যে সেবাসমূহ পাওয়া যাবে নাঃ 

১। হোটেলে বাড়তি সুবিধাদির জন্য চার্জ

২। ব্যক্তিগত বীমা

৩। আন্তর্জাতিক বিমান টিকেট

৪। বখশিশ ও অনুদান

৫। যে কোন সেবা যা উপরের তালিকায় নেই

৬। যাঁদের ১ম দিন দুপুরের আগে বা ৭ম দিন দুপুরের পরে থাকা দরকারতাঁরা নিজ দায়িত্তে ব্যবস্থা করে নিতে পারেন অথবা আমরাও সহায়তা করতে পারি। আমরা রাত কাটানোর জন্য ছাত্রাবাসেও ব্যবস্থা করতে পারি।

৭। উপরোল্লিখিত খরচ ইউ এস ডলার ৬৯০.০০ এর মধ্যে উজবেকিস্তান পর্যন্ত এবং থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটভিসা ফিঅতিরিক্ত লাগেজস্যুভেনির ও দানসমূহ। 

ক। ট্যুর শুরুর আগে এক রাতের হোটেল ভাড়া

***   হোটেল ইউ এস ডলার ৬০.০০ (প্রতিজন)

**** হোটেল ইউ এস ডলার ৯০.০০ (প্রতিজন)

অনুগ্রহ করে আপনার তথ্যসমূহ প্রদান পূর্বক নিবন্ধন করুন

১। সম্পূর্ণ নাম

২। দেশ

৩। বয়স

৪। লিঙ্গ

৫। হোয়াটসআপ / ইমেইল

পাঠানোর নম্বরঃ

whatsup : 01713 066646

email : kabirsmh@gmail.com

আমরা পেমেন্ট এর বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানিয়ে দেবো ইনশাআল্লাহ।

Post a Comment

0 Comments